বিদেশগামী কর্মীদের জন্য বাধ্যতামুলক বীমা স্বস্তির না ভোগান্তির?
বীমা সংক্রান্ত নীতিমালা : ”প্রবাসী কর্মী বীমা নীতিমালা”
বীমা নীতিমালা গৃহীত হয় : ১৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে।
যাদের জন্য প্রযোজ্য: বিদেশগামী কর্মী যাদের বয়স ১৮ থেকে ৫৮ বছর।
চুক্তি সম্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান : ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও জীবন বীমা কর্পোরেশন।
চুক্তি সম্পাদন : ১১ ডিসেম্বর ২০১৯।
১৯ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন বিদেশগামী কর্মীদের বাধ্যতামুলক এই বীমা।
লক্ষ্য : এই বীমার মাধমে বিদেশগামী কর্মীদের সুরক্ষা হবে বলে আশাবাদ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদের।

বীমা প্রিমিয়াম ও বীমা পলিসি :
২ বছরের জন্য বীমা প্রিমিয়াম ৪৯০/০০ টাকা, বীমা পলিসি ২,০০,০০০/০০ টাকা।
২ বছরের জন্য বীমা প্রিমিয়াম ৯৭৫/০০ টাকা, বীমা পলিসি ৫,০০,০০০/০০ টাকা।
বীমা সুবিধার পরিমান : ২ লক্ষ টাকা। তবে ভবিষ্যতে তা বাড়তে পারে।
সরকার কর্তৃক প্রদেয় ভর্তুকি : প্রতি বছর যে সাড়ে সাত লাখ কর্মী বিদেশে পাড়ি জমান তাদের জন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা।

বীমা দাবীর টাকা অনলাইন ব্যাংক হিসাবে চলে যাবে বিধায় বাংলাদেশে বীমা সেক্টরে যে অনিশ্চয়তা থাকে তা থাকবে না বলে আশ্বস্ত করেন সংশ্লিস্ট মন্ত্রী, সচিব ও ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ।
জীবন বীমা করপোরেশন এক বছরের জন্য এ বীমা বাস্তবায়ন করবে।
বিদেশগামী কর্মীকে ছাড়পত্র সংক্রান্ত অন্যান্য প্রক্রিয়ার সাথে তার জন্য প্রযোজ্য বীমা প্রিমিয়াম ও পরিশোধ করতে হবে এবং ছাড়পত্র গ্রহন করতে হবে বলে মন্ত্রনালয় কর্তৃক জানানো হয়।
এই বীমা হতে পারে নানা সমস্যা আর অনিশ্চয়তার জর্জরিত বিদেশগামী কর্মীদের একটুখিানি আশার আলো। তবে বীমা প্রিমিয়াম পরিশোধ সাপেক্ষে ছাড়পত্র গ্রহনের নামে তা যেন হয়রানির আরেকটি ধাপে পরিনত না হয় এই প্রত্যাশা সকলের।
তথ্যসূত্র : প্রথম আলো
Aw, this was a really nice post. In thought I wish to put in writing like this additionally ?taking time and precise effort to make an excellent article?however what can I say?I procrastinate alot and by no means appear to get one thing done.